Security Management Policy Download

security management policy | Bangla | Download | Policy No 39

উদ্দেশ্যঃ নিরাপত্তা বা সিকিউরিটি একটি ফ্যাক্টরীর জন্য বিশেষ করে শিল্প কারখানার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। পোষাক শিল্প ফ্যাক্টরীর নিরাপত্তা বলতে বুঝায় শ্রমিক/ কর্মচারী/ ভিজিটর বা পরিদর্শক আসা যাওয়ার ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট বিষয়ের উপর ভিত্তি করে বিধি নিষেধ পালন করা।

কমপ্লায়েন্স বাংলাদেশ . কম । ComplianceBangladesh.com (কোম্পানীর নাম) এর নিরাপত্তা নীতিমালার লক্ষ্য হল প্রদত্ত নিরাপত্তা সম্পদ প্রয়োগের মাধ্যমে কমপ্লায়েন্স বাংলাদেশ . কম । ComplianceBangladesh.com (কোম্পানীর নাম) এর উচ্চ পর্যায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। এর অভিপ্রায় হল নিরাপত্তার বিভিন্ন দিককে অন্তর্ভূক্তির মাধ্যমে চুরি, ধ্বংস এবং অন্তর্ঘাত হতে ফ্যাক্টরীর লোকবল, সম্পদ এবং তথ্যাদি সংরক্ষণে শ্রেষ্ঠতর এবং কার্যকরী কর্মপন্থা প্রতিষ্ঠিত করা। কার্যধারাটি কমপ্লায়েন্স বাংলাদেশ . কম । ComplianceBangladesh.com (কোম্পানীর নাম) এর প্রতিটি প্রতিষ্ঠান ও তার গ্রাহকদের পারষ্পরিক বানিজ্যিক স্বার্থে সর্বাধিক নিরাপত্তার গুরুত্ব দিয়ে থাকে। security management policy | নীতিমালাটি প্রতিষ্ঠানের গ্রাহক এবং বিক্রেতা উভয়কে সময়োপযোগী নিরাপত্তার প্রশ্নে সাধ্যানুযায়ী তার অঙ্গীকার নিশ্চিত করতে দৃঢ় সংকল্প থাকে। কর্মসূচীটির মাধ্যমে অত্র ফ্যাক্টরী দৃঢ়ভাবে ঘোষণা করে যে, তার নিরাপত্তার মান জাতীয় মানের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ রাখার ব্যবস্থা গ্রহন করার সাথে সাথে অত্র ফ্যাক্টরীর নিরাপত্তা কর্মীদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষতা বৃদ্ধি ও অন্য সকল শ্রমিক কর্মচারীদের নিরাপত্তা সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহন করে। কমপ্লায়েন্স বাংলাদেশ . কম । ComplianceBangladesh.com (কোম্পানীর নাম) নিরাপত্তা নীতিমালা (security management policy) তার পারিপার্শ্বিক অবস্থা ও পরিবেশের জন্য বন্ধুত্বপূর্ণ এবং স্থানীয় আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর কাজের পরিপূরক।

আরও দেখতে পারেন

sedex meaning

Policy No – 17. Trauma Policy

pest control policy

Policy No – 18. Pest Control Policy

শ্রমিক/ কর্মচারীদের প্রবেশের সময়ঃ

             শ্রমিক-কর্মচারীগণ তাদের নিজ নিজ আই.ডি. কার্ড প্রধান ফটকে জমা/প্রদর্শন করছে কিনা তা দেখা। আই.ডি. কার্ড ছাড়া যদি কেউ ফ্যাক্টরীতে প্রবেশ করতে চায় তবে তাদের কার্ড নং নাম, সেকশন উল্লেখ করে লিখিতভাবে ঐজ সেকশনে অবহিত করা।

             কোন প্রকার অবৈধ জিনিষ নিয়ে প্রবেশ করছে কিনা তা চেক করা।

             নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে প্রবেশ করছে কিনা তা দেখা।

             নির্দিষ্ট সময়ের পরে প্রবেশ করতে চাইলে, কর্তৃপক্ষের অনুমতি নেয়া হয়েছে কি না তা দেখা।

             ফ্যাক্টরীতে প্রবেশের সময় নিজের ব্যবহৃত জিনিষ ছাড়া তার কাজের সহিত সংশ্লিষ্ট নয় এমন কিছু জিনিষ নিয়ে প্রবেশ করছে কিনা তা দেখা।

             ব্যক্তিগত প্রয়োজন শেষে বাহির থেকে প্রবেশের সময় গেইট পাশে উল্লেখিত সময়ের মধ্যে প্রবেশ করছে কি-না।

             ব্যক্তিগত ব্যবহার্য দ্রব্যাদি যথা হাতব্যাগ, লাঞ্চ ক্যারিয়ার, ব্রিফকেইস ইত্যাদি খুলে পরীক্ষা করে দেখা যাতে কেহ অবৈধ, অপ্রয়োজনীয় কোন কিছু অথবা ফ্যাক্টরীর সহিত বা কাজের সহিত সম্পৃক্ত নয় এমন কিছু নিয়ে প্রবেশ করতে না পারেন।

             শ্রমিক কর্মচারীরা কোন কিছু সাথে আনলে বা সাথে নিয়ে প্রবেশ করলে তা যেন গেইটে দেখিয়ে, চেক করে এবং প্রয়োজনবোধে গেইটে এন্ট্রি করেিয় ভিতরে ঢুকায় এবং কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেন।

             কোম্পানী প্রদত্ত আই.ডি. কার্ড গেইটে প্রবেশের পর হতে বাহির হওয়া পর্যন্ত প্রদর্শিত অবস্থায় সাথে আছে কিনা তা দেখা।

 

শ্রমিক/ কর্মচারীদের বাহির হওয়ার সময়:

             খাওয়ার সময় টিফিন বক্স এবং নিজের পরিধেয় কাপড় ও জুতা ছাড়া অন্য কোন কিছু হাতে করে নিচ্ছে কিনা তা দেখা।

             কোন শ্রমিক/কর্মচারীদের ব্যক্তিগত প্রয়োজনে যাবার সময় কর্তৃপক্ষের লিখিত অনুমতি/গেইট পাশ নিয়ে যাচ্ছে কিনা তা দেখা।

             ছুটির সময় টিফিন বক্স ও অন্যান্য ব্যক্তিগত ব্যাগ চেক করা।

             ছুটির সময় শ্রমিক/কর্মচারী সারিবদ্ধভাবে বাহির হতে সহায়তা করা।

 

রপ্তানীযোগ্য (এক্সপোর্ট) সাধারণ মালপত্র লোডিংয়ের সময়:

             এক্সপোর্ট দেওয়ার সময় মালামাল গোডাউন থেকে ঠিকমত লোড হচ্ছে কিনা তাহা গুণে সঠিকভাবে দেখা এবং ষ্টোরকে অবহিত করা।

             মালামাল লোডিং হওয়ার পর গেইটপাশ বুঝে নেয়া।

             সাধারণ জিনিষপত্র যেমন মেশিন / কাপড় আনুষাঙ্গি দ্রব্যাদি লোডিং এর সময় ভালভাবে পরীক্ষা করে গেইটপাশ অনুযায়ী নিয়ে যাচ্ছে কি না তা দেখা।

             কি কি যাবে জেনে নেয়া ও গেটপাশ/চালান হাতে নেয়া, যাতে সেগুলো ছাড়া অন্য কিছু না যায় সে দিকে নজর রাখা এবং কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা।

             এক্সপোর্ট মালামাল লোডিং এর সময় লেবারদের অস্বাভাবিক আচরণ ও গতিবিধি নজরে পড়লে তা পরীক্ষা করা এবং কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা।

             এক্সপোর্ট মালামাল লোডিং এর সময় কাজের সহিত সংশ্লিষ্ট নয় এমন কেউ যাতে লোডিং এরিয়ায় আসতে না পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখা এবং কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা।

             এক্সপোর্ট বা সাধারণ মালামাল লোডিং হবার পর চালান বা গেইটপাশে স্বাক্ষরসহ এঙঙউঝ ঙটঞ সীলমোহর নিশ্চিত করা।

ইমপোর্ট স্থানীয় সাপ্লাইয়ারের সাধারন মালপত্র এক্সেসরীজ আনলোডিংয়ের সময়:

             আমদানিকৃত মালপত্র আসলে ট্রাক থেকে সুন্দরভাবে মালপত্রগুলো নামছে কিনা তা দেখা।

             মালপত্রগুলো চালানের সাথে মিলিয়ে দেখা।

             মালপত্রগুলো যথাস্থানে সুন্দর ভাবে রাখা হয়েছে কিনা তাহা দেখা।

             সাধারন জিনিষ পত্রের ক্ষেত্রে চালান পত্র অনুসারে মাল বুঝে নেয়া।

             চালান/বিলে স্বাক্ষর সহ এঙঙউঝ ওঘ সীলমারা নিশ্চিত করা।

             বিভিন্ন দ্রব্য / জিনিষ আনা নেয়ার সময় লক্ষ্য রাখতে হবে পণ্যটি অবৈধ কিনা ।

             ক্ষতিকারক কোন জিনিস আনা যাবে না।

 

বহিরাগত/ভিজিটর (পরিদর্শক) প্রবেশাধিকার:

             গেইটে ভিজিটর (বিদেশী/স্থানীয়) আসিলে, কর্তব্যরত সিকিউরিটি গার্ড তাঁকে সরাসরি ফ্যাক্টরীতে প্রবেশ করতে দিবেন না।

             সিকিউরিটি গার্ড নম্রভাবে ভিজিটরের পরিচয় জানতে চাইবে ও তিনি কার সাথে দেখা করতে চান জানতে চাইবেন। সন্তোষজনক উত্তর পেলে সিকিউরিটি গার্ড ভিজিটরকে ভিতরে প্রবেশের অনুমতির জন্য ফ্যাক্টরী প্রধান/ এইচ.আর.ডি সেকশনের কাছে খবর পাঠাবেন।

             ফ্যাক্টরী প্রধান/ এইচ.আর.ডি সেকশন অনুমতি দিলে, সংশ্লিষ্ট রেজিষ্টারে ভিজিটরের তথ্যাবলী (তারিখ, আগমন সময়, নাম, ঠিকানা/অফিসের নাম, সাক্ষাৎকারী ব্যক্তি, সাক্ষাতের উদ্দেশ্য, ভিজিটর কার্ড নং ভিজিটরের স্ব¦াক্ষর) লিপিবদ্ধ করিবেন ও ভিজিটরকে ভিজিটর কার্ড প্রদান করবেন।

             যদি একই প্রতিষ্ঠান থেকে একাধিক ভিজিটর আসে, তবে তাদের প্রত্যেকের নাম ভিজিটর রেজিষ্টারের আলাদা ঘরে লিখতে হবে এবং প্রত্যেককেই ভিজিটর কার্ড প্রদান করতে হবে। 

             ভিজিটর কার্ড সামনের পকেটে বা অনুরূপ স্থানে এমনভাবে পরিধান করতে হবে, যেন ¯পষ্টভাবে দৃষ্টিগোচর হয়।

             ভিজিটিকালীন স¤পূর্ণ সময়ে ভিজিটর কার্ড পরিধান করে থাকতে হবে।

             বিশেষ প্রয়োজনে সিকিউরিটি গার্ড নম্রভাবে ভিজিটরের ব্যাগ ও দেহ তাল্লাশী করার কথা বলবেন ও তল্লাশী করবেন। প্রয়োজনে হ্যান্ড স্ক্যানার দ্বারা স্ক্যান করবেন।

             অতঃপর একজন সিকিউরিটি গার্ড ভিজিটরকে সঙ্গে করে সাক্ষাৎকারীর নিকট নিয়া যাবেন।

             ভিজিটর যার সাথে দেখা করতে চান, পারতঃপক্ষে তিনি অফিসে গিয়ে ভিজিটরের সাথে দেখা করবেন। যদি একান্তই ভিজিটরকে ফ্যাক্টরীর ভিতরে নিয়ে আসতে হয়, সেক্ষেত্রে সাক্ষাৎকারী ব্যক্তি সবসময় ভিজিটরের সঙ্গে থাকবেন।

             ভিজিটরকে কখনই একা একা অফিসে বা ফ্যাক্টরীর ভিতরে ঘোরাফেরা করতে দেয়া যাবে না।

             সাক্ষাৎ শেষে সাক্ষাৎকারী ব্যক্তি ভিজিটরকে গেইট  পর্যন্ত এগিয়ে দিয়ে আসবে।

             সাক্ষাৎ শেষে বের হওয়ার সময় ভিজিটর কার্ড সিকিউরিটি গার্ডের কাছে হস্তান্তর করবেন। সিকিউরিটি গার্ড ভিজিটর কার্ড নিবেন, ভিজিটর রেজিষ্টারে বাহির হওয়ার সময় লিপিবদ্ধ করবেন ও ভিজিটর রেজিষ্টারে সিকিউরিটি গার্ডের স্বাক্ষর দিবেন।

             উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতীত ভিজিটরকে অফিসের বা ডকুমেন্টসের বা ফ্যাক্টরীর বা অন্যকিছুর ছবি তুলতে দেয়া যাবে না।

             গেটপাশ ব্যতীত ভিজিটরকে কোনকিছু গেটের বাহিরে নিতে দেয়া যাবে না।

             কোন সিকিউরিটি গার্ড বদলীর সময় নতুন গার্ডকে সঠিকভাবে দায়িত¦ হস্তান্তর ও ব্রিফিং করতে হবে।

             সিকিউরিটি অফিসার প্রতিদিন কার্য্যসময় শেষে ভিজিটর রেজিষ্টার চেক করিবেন ও উহাতে মন্তব্যসহ স্বাক্ষর করবেন।

             সিকিউরিটি ইনচার্জ প্রত্যেক সপ্তাহান্তে এইচ আর ডি ম্যানেজারের চেক ও স্বাক্ষরের জন্য ভিজিটর রেজিষ্টার তাঁর নিকট নিবেন। 

             ভিজিটর কার্ড নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট বিষয় বিধায় ভিজিটর কার্ড হারানো অপরাধ। যদি একান্তই হারিয়ে যায় তবে, উক্ত ব্যক্তি একটি লিখিত জবানবন্দী দিবেন। সিকিউরিটি ইনচার্জ  হারানোর ঘটনা তদন্তপূর্বক হারিয়ে যাওয়া কার্ড নিয়মিত করনের ব্যবস্থা করবেন।

 

বাহিরে সংগঠিত দূর্ঘটনার সময় করণীয়:

             হাঙ্গামা বা দুর্ঘটনা হওয়ার সাথে সাথে কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা।

             ফ্যাক্টরীর বাহিরে কোন দুর্ঘটনা হলে তৎক্ষনাৎ ফ্যাক্টরীর প্রধান ফটক বন্ধ করা। তবে কোন অবস্থাতেই তালা মারা যাবে না এবং নিরাপত্তারক্ষী বিরতিহীন অবস্থান করিবে।

             হাঙ্গামা বা দূর্ঘটনা মারাত্মক পর্যায়ে পৌঁছিলে তৎক্ষণাৎ নিকটস্থ পুলিশ ষ্টেশনে খবর দেয়ার ব্যবস্থা করা।

 

অভ্যন্তরীন দূর্ঘটনা:

             অভ্যন্তরীন দূর্ঘটনার সময় যেমন আগুন লাগলে সাথে সাথে শ্রমিকদের বের হতে সহায়তা করা ।

             সাথে সাথে নিকটস্থ ফায়ার সার্ভিস কে খবর দেয়ার ব্যবস্থা করা।

             দূর্ঘটনা বা আগুন লাগলে ফায়ার অ্যালার্ম বাজানোর ব্যবস্থা করা।

             ফায়ার অ্যালার্মেও পাশাপাশি গং বেল বাজিয়ে সর্তক করে দেয়া।

             মেইন গেইট সম্পুর্ণভাবে নিয়ন্ত্রনে রেখে সর্বাত্মক সর্তক থাকা।

ফ্যাক্টরী বন্ধের সময়:

             ফ্যাক্টরী বন্ধের সময় সমস্ত গেইট ও দরজা-জানালা বন্ধ রাখার ব্যবস্থা করা।

             সিকিউরিটি লাইট সবগুলো জ্বালানোর ব্যবস্থা করা।

             সব গেইট বন্ধ করার ব্যবস্থা করা।

             তালা সীল গালা করার ব্যবহার করা।

             কর্তৃপক্ষের স্বাক্ষর নেয়ার ব্যবস্থা করা।

             গেইটে রক্ষিত সকল রেজিষ্টার নিরাপদ স্থানে রাখার ব্যবস্থা করা।

             কারাখানার ভিতরে কোন শ্রমিক কর্মচারী রয়ে গেছে কিনা তা দেখা।

             টয়লেট চেক করা হয়েছে কিনা (কারন টয়লেটের ভিতরে লোক থাকতে পারে) তাহা নিশ্চিত করা।    

             যাবতীয় চাবি ঠিক আছে কিনা তাহা দেখা ।

             চাবিগুলো যথাযথ সময় কর্তৃপক্ষের কাছে হস্থাস্তর করার ব্যবস্থা করা।

 

রাত্রিকালিন ডিঊটির সময়:

             রাত্রিকালিন ডিঊটির সময় চারদিকে প্রতি ঘন্টা অন্তর রাঊন্ড দেয়ার ব্যবস্থা করা ।

             টর্চ লাইটের ব্যবস্থা রাখা।

             বাঁশি বা অন্যান্য জিনিস কাছে রাখার ব্যবস্থা করা ।

             জরুরী টেলিফোন সম্ব^লিত রেজিষ্টার কাছে রাখা ।

             রাত্রিকালীন দূর্ঘটনার সময় কর্তৃপক্ষকে খবর দেয়ার ব্যবস্থা রাখা।

             তালা কাটার যন্ত্র কাছে রাখার ব্যবস্থা করা।

             কোন ভিজিটির আসলে তাহার নাম ও ঠিকানা জেনে নেয়া এবং পরদিন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা।

             অবাঞ্ছিত লোককে ঢুকতে না দেয়া।

             বারান্দা, সিঁড়ি ইত্যাদি স্থানের বাতি জ্বালিয়ে রাখা।

Security management policy দায়িত্ব কর্তব্য হস্তান্তর:

             যখন কোন সিকিউরিটি গার্ড এর দায়িত্ব শেষ হয় তখন অন্য সিকিউরিটি গার্ডকে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেয়ার ব্যবস্থা করা।

             দায়িত্ব বুঝে নেওয়ার সময় জিনিষপত্র, রেজিষ্টার, টর্চ লাইট, বাঁশি এবং অন্যান্য যাবতীয় যত কিছু আছে তা ভালভাবে বুঝে নেওয়া।

ফ্যাক্টরী খোলার সময়:

             ফ্যাক্টরী খোলার সময় যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে খোলার ব্যবস্থা রাখা।

             তালাগুলোর সীলগালা ঠিক আছে কিনা তা দেখা।

             সমস্ত গেইট ঠিক আছে কিনা তা দেখা।

             সমস্ত চাবি এবং অন্যান্য জিনিষপত্র ঠিক আছে কিনা তাহা দেখা।

             শ্রমিক কর্মচারীরা কোন কিছু আনলে বা প্রবেশ করালে তারা যেন চেক করে ভিতরে ঢুকায় বা প্রবেশ করে তা নিশ্চিত করা এবং কর্তৃপক্ষকে অবহিত করে।

             ফ্যাক্টরীর কাজের সহিত সংশ্লিষ্ট নয় এমন কোন জিনিস যদি আনতে দেখে তা কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা।

             ফ্যাক্টরীর শ্রমিক বা কর্মচারী নয় এমন কোন ব্যক্তিকে ফ্যাক্টরীর ভিতরে কেউ প্রবেশ করতে দেখলে বা ফ্যাক্টরীর কেউ প্রবেশ করাতে চাইলে তা প্রতিহত করা এবং উভয়কে কর্তৃপক্ষের নিকট সোপর্দ করা।

             ফ্যাক্টরীতে কাজের সহিত সংশ্লিষ্ট নয় এমন কোন ব্যক্তিকে ফ্যাক্টরীর ভিতরে দেখলে তা কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা এবং তাকে কর্তৃপক্ষের নিকট সোপর্দ করা।

 

গুরুত্বপূর্ণ তথ্য টেলিফোন নাম্বার সংরক্ষিত রাখা:

             যাবতীয গুরুত্বপূর্ণ তথ্য যেমন ব্যবস্থাপনা পরিচালক, , ফ্যাক্টরী প্রধান, এইচ.আর.ডি ম্যানেজার প্রমূখ ব্যক্তির নাম, ঠিকানা, টেলিফোন নম্বর সম্বলিত রেজিষ্টার সংরক্ষন করা।

             গুরুত্বপূর্ণ টেলিফোন যেমন ওয়াসা, ফায়ার সার্ভিস, থানা, গ্যাস, বিদ্যুৎ অফিস, নিকটস্থ হাসপাতালের টেফিফোন নম্বর রাখার ব্যবস্থা করা।

 

জরুরী বহির্গমন:

             ফ্যাক্টরী চলাকালীন যাবতীয় বহির্গমন খোলা রাখার ব্যবস্থা করা।

             জরুরী বহির্গমনের যাতায়াতের সিড়িতে কোন কাটুন, মাল বা অন্যান্য প্রতিবন্ধকতা যেন না থাকে তার ব্যবস্থা করা।

 

 

 

 

 

জরুরী নিরাপত্তা বাতি:

             ফ্যাক্টরী চলাকালীন সময়ে বহির্গমন নির্দেশিত বাতি জ্বালিয়ে রাখা এবং বাতি সার্বক্ষনিক জ্বলছে কি না তাহা খেয়াল রাখা, না জ্বললে যথাযথ কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা।

             ফ্যাক্টরীর অভ্যন্তরে এবং ফ্যাক্টরীর চারপাশে ও সিঁড়িতে রক্ষিত নিরাপত্তা বাতি জ্বালিয়ে রাখা এবং বাতি সার্বক্ষনিক জ্বলছে কিনা তাহা খেয়াল রাখা। না জ্বললে যথাযথ কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা।

 

নিরাপত্তা সংক্রান্ত সচেতনতা:

             এই (security management policy) নীতিমালা কমপ্লায়েন্স বাংলাদেশ . কম । ComplianceBangladesh.com (কোম্পানীর নাম) প্রতিষ্ঠানে প্রয়োগ ও প্রতিষ্ঠা করার দায়িত্ব মূলতঃ সিকিউরিটি সেকশনের। ফ্যাক্টরীর শ্রমিক ও কর্মচারীসহ সকলের সহযোগিতা ছাড়া নিরাপত্তা কর্মীদের এই নীতিমালার প্রয়োগ সম্ভব নয়। তাই সকলকে এই নীতিমালা জানা এবং মানার মাধ্যমে নিরাপত্তা কর্মীদের সহযোগীতা করতে হবে।

             তাদের অবগতি ছাড়া যে কোন পণ্য বা ব্যক্তি ফ্যাক্টরীর ভিতরে ঢুকবেন না এবং বাহিরে যাবেন না।

             কোন প্রকার অবৈধ/নিষিদ্ধ জিনিষপত্র ফ্যাক্টরীতে প্রবেশ করানো যাবে না। যদি কোন ব্যক্তি নিষিদ্ধ জিনিষপত্র ফ্যাক্টরীতে প্রবেশ করানোর জন্য দিয়ে থাকে বা ফ্যাক্টরীর ভিতরে কাহারো কাছে কোন অবৈধ জিনিষ দেয়ার জন্য বলে, তবে প্রথমেই নিরাপত্তা কর্মী / HR ম্যানেজার /ফ্যাক্টরীর প্রধান -কে অবহিত করতে হবে।

             ফ্যাক্টরীর সীমানার মধ্যে কারো কোন ধরনের সন্দেহমূলক কার্যকলাপ অথবা গতিবিধি পরিলক্ষিত হলে সাথে সাথে উপরে বর্ণিত ব্যক্তিদেরকে অবহিত করতে হবে।

             ফ্যাক্টরীর মধ্যে যে কোন প্রকার ধুমপান দ্রব্য (বিড়ি, সিগারেট ইত্যাদি), মাদক দ্রব্য (মদ, ফেনসিডিল, গাঁজা, সিডাক্সিন, প্যাথেড্রিন ইত্যাদি) এবং বিষ্ফোরক (বোমা, খেলনা বোম, আতশবাজি ইত্যাদি) আনা বা ব্যবহার/ গ্রহণ করা যাবে না।

             কর্তৃপক্ষের অনুমতি সাপেক্ষে নির্দিষ্ট কাজে ও নির্দিষ্ট এলাকা ব্যতীত ফ্যাক্টরীর ভিতরে কোন প্রকার দাহ্য পদার্থ (জ্বালানী তেল, মোমবাতি, দিয়াশলাই ইত্যাদি) আনা বা ব্যবহার করা যাবে না।

             নির্দিষ্ট কাজের জন্য কর্তৃপক্ষের সরবরাহকৃত বস্তু ব্যতীত ফ্যাক্টরীর ভিতরে অন্য যে কোন প্রকার বিপদজনক বস্তু (ছুরি, চাকু অথবা ধারালো বস্তু) আনা যাবে না।

             ফ্যাক্টরীর ভিতরে প্রবেশ এবং বাহির হবার সময় ব্যক্তিগত ব্যবহার্য দ্রব্যাদি যথা হাতব্যাগ, লাঞ্চ ক্যারিয়ার, ব্রিফকেইস ইত্যাদি খুলে পরীক্ষা করতে নিরাপত্তা কর্মীকে সহযোগীতা করতে হবে।

             ফ্যাক্টরীর গেটে প্রবেশের পূর্ব মূহুর্ত হতে শেষ পর্যন্ত কোম্পানীর প্রদত্ত আইডেন্টিটি কার্ড বা ভিজিটর কার্ড প্রদর্শিত অবস্থায় সাথে রাখতে হবে।

             অনুমোদিত পরিচয় পত্রবিহীন ব্যক্তি যদি ফ্যাক্টরীয় প্রবেশ করার চেষ্টা করে তবে তা প্রতিহত করতে হবে এবং কর্তৃপক্ষকে তৎক্ষণাত অবহিত করতে হবে

থাইরয়েড-কি-ভালো-হয়

আসুন একসাথে ভালো কিছু করি

আমাদের নতুন ফেসবুক গ্রুপে, F আইকনে ক্লিক করুন জয়েন হতে । 

আরও নতুন পোস্ট

Diciplinary action policy | Bangla | Download

Diciplinary action policy | Bangla | Download | Policy No 38ভ‚মিকাঃ কমপ্লায়েন্স বাংলাদেশ . কম । ComplianceBangladesh.com (কোম্পানীর নাম) এ কর্মরত সকল মানব সম্পদের সুষ্ঠ ব্যবস্থাপনা এবং যেকোন শ্রমিক, কর্মচারী এবং কর্মকর্তাদের প্রতি কোন ধরণের অন্যায়, অবিচার বা অমানবিক...

read more

৩০ টি কমপ্লাইন্স নীতিমালা গার্মেন্টস/ কারখানার জন্য

৩০ টি কমপ্লাইন্স নীতিমালা গার্মেন্টস/ কারখানার জন্য1. Recruitment Policy: https://compliancebangladesh.com/recruitment-policy/ 2. Factory COC: https://compliancebangladesh.com/factory-code-of-conduct-coc-policy/ 3. Pregnancy test policy:...

read more

About The Author

Rakib Sarowar

Rakib Sarowar is the founder and lead author of the Compliance Bangladesh. His passion for helping people in all aspectes of Compliance Related Issues. He is very keen to learn new things, especially Technology. In addition to write for CB, Rakib also engage as a Central Manager- Compiance & Industrial Safety in a multinational RMG complany.

Leave a reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

37
Bangladesh Labour Law | Q4

ধারা ১৯, ২০ অথবা ২৩ এর অধিনে ক্ষতিপূরন অথবা ধারা ২২, ২৩, ২৬ অথবা ২৭ এর অধিনে মজুরী হিসাবের প্রয়োজনে “মজুরী” বলিতে কোন শ্রমিকের ছাঁটাই, বরখাস্থ, অপসারণ, ডিসচার্জ, অবসার গ্রহণ বা চাকুরীর অবসানের  অব্যহিত পূবের্র বার মাসের প্রদত্ত তাহার মূল মজুরী এবং মহার্ঘ ভাতা এবং এডহক বা অন্তর্বতী মজুরী, যদি থাকে, এর গড় বুঝাইবে।

আমাদের সাথে থাকুন