Personnel Security policy

সূচনা (Introduction):

ব্যক্তি নিরাপত্তা নিশ্চিত করার উদ্দেশ্য হলো চাকুরী পূর্ব ইতিহাস যাচাইয়ের দ্বারা নতুন ও পুরাতন কর্মচারীদের কাজের যোগ্যতা নিরুপন করা এবং তাদের সততা নির্ণয় করা। মাঝে মাঝে পুরাতন কর্মচারীদের ইতিহাস যাচাইয়ের মাধ্যমে তাদের দ্বারা ভাল কার্যক্রম পরিচালনা করা সম্ভব হয়। দুর্বল নিয়োগ প্রক্রিয়ার ফলে নিরাপত্তা ভঙ্গের আশংকা, আর্থিক ক্ষতি এবং উৎপাদনশীলতা কমে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

কমপ্লায়েন্স বাংলাদেশ.কম (Compliance Bangladesh.com) (কোম্পানীর নাম) কর্তৃপক্ষ ব্যক্তি নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নিন্মোক্ত নীতিমালা অবলম্বন করে থাকেঃ

১)কর্তৃপক্ষ প্রতিটি সম্ভাব্য স্থায়ী ও অস্থায়ী শ্রমিকদের নিকট থেকে পূর্ব ইতিহাস সংগ্রহ করে থাকে।

২)কর্তৃপক্ষ মাঝে মাঝে জবংঃৎরপঃবফ তড়হব এ কর্মরত শ্রমিকদের কার্যক্রম ও আচার আচরন যাচাই করে থাকে।

৩)কর্তৃপক্ষ প্রতি বছরে একবার করে প্রতিটি শ্রমিক, কর্মচারী, কর্মকর্তাদের কার্যক্রম পূনঃযাচাই করে থাকে।

৪)শ্রমিকগন কোন ধরনের অবৈধ কার্যকলাপের সাথে জড়িত কিনা তা যাচাই করার জন্য কর্তৃপক্ষ মাঝে মাঝে সন্দেহজনক শ্রমিক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের মনস্তাত্বিক পরিক্ষার ব্যবস্থা করবেন।

৫)কারখানায় প্রবেশের সময় সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীর পরিচয়পত্র ভালভাবে পরীক্ষা করা হয়।

৬)কারও পরিচয় বা পরিচয় পত্র নিয়ে কোন ধরণের সন্দেহের উদয় হলে দায়িত্ব পালনরত নিরাপত্তা প্রহরী বিষয়টি উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেন।

৭)প্রতিষ্ঠানের সাথে যাদের সম্পর্ক ছিন্ন হয়েছে এদের প্রত্যেকের নিকট থেকে পরিচয় পত্র ও প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রদত্ত অন্যান্য দ্রব্য রেখে দেওয়া হয়।

৮)কর্তৃপক্ষ মাঝে মাঝে অঘোষিতভাবে তদন্ত করে দেখবেন ব্যক্তি নিরাপত্তা নীতিমালা সঠিকভাবে বাস্তবায়ন হয় কিনা।

কমপ্লায়েন্স বাংলাদেশ.কম (Compliance Bangladesh.com) (কোম্পানীর নাম) কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি এবং সুষ্ঠু নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রতিটি কর্মচারীর ইতিহাস যাচাই করতে হবে।