Waste Handover Agreement
“কারখানার ঝুট ও সকল প্রকার আবর্জনা হস্তান্তর বা অপসারণ চুক্তিপত্র”
১ম পক্ষ
কর্তৃপক্ষ (নাম ও পদবী)
কমপ্লায়েন্স বাংলাদেশ.কম
গাজীপুর-১৭০০।
২য় পক্ষ
প্রোপাইটর
এবিসি এন্ড ব্রাদার্স
গাজীপুর-১৭০৪
কমপ্লায়েন্স বাংলাদেশ.কম (কোম্পানির নাম) একটি উৎপাদন মুখি শিল্প প্রতিষ্ঠান। উক্ত উৎপাদন প্রসেস সম্পন্ন বা সম্পাদিত করতে বিভিন্ন ধাপে যে সকল উচ্ছিষ্ট বা আবর্জনা বা অন্যান্য পরিত্যাক্ত অংশসমূহ হস্তান্তর বা অপসারনের জন্য ১ম পক্ষ এবং ২য় পক্ষ উভয়ের সম্মতিতে অদ্য ০৫ই জানুয়ারী ২০১৭ইং তারিখে নিম্নলিখিত শর্ত সাপেক্ষে চুক্তিনামা সম্পাদিত হল-
শর্তাবলী
১। ঝুট, পরিত্যাক্ত কাগজ, পরিত্যাক্ত কার্টুন, নষ্ট টিউব লাইট, নষ্ট ধোঁয়া নির্নয়কারি যন্ত্র, ভাঙ্গা সিজার/কাটার, লৌহ ও প্লাস্টিক জাতীয় বর্জ্য, পন্য উৎপাদন প্রক্রিয়া শেষে অতিরিক্ত, সাধারন নিষ্কাষিত বর্জ্য সহ সকল ধরণের বর্জ্য এ চুক্তির আওতায় থাকবে।
২। প্রথম পক্ষ ওয়েস্টেজের প্রকার অনুযায়ী আলাদা ভাবে সংরক্ষণ করবেন।
৩। দ্বিতীয় পক্ষ নির্দিষ্ট সময়ান্তে সপ্তাহে অন্তঃত একবার অথবা প্রথম পক্ষের অনুরোধে যে কোন সময় (অফিস চলাকালিন) অবশ্যই ওয়েস্টেজ গ্রহণ করবেন।
চলমান পাতা-৩/১
৪। দ্বিতীয় পক্ষ, প্রথম পক্ষের এবিসি এন্ড ব্রাদার্স প্রচলিত নিরাপত্তা নীতিমালা অনুসরণ করে ব্যবসা পরিচালনা করবেন।
৫। দ্বিতীয় পক্ষ, প্রথম পক্ষ হতে গৃহীত কাঁচামাল, পন্য উৎপাদনের অবশিষ্ঠ এবং বর্জ্য নিষ্কাশনের সময় পরিবেশ রক্ষামূলক ব্যবস্থা গ্রহনের লক্ষ্যে পরিবেশ ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি নিশ্চিত করবেন ।
৬। প্রথম পক্ষের অনুমতি ব্যতীত ওয়েস্টেজ কোনভাবেই অন্য কোন পক্ষ বা ব্যক্তির নিকট হস্তান্তর করতে পারবেন না।
৭। দ্বিতীয় পক্ষ কোন ভাবেই ওয়েস্টেজ বহন সংশ্লিষ্ট কোন কাজে কোন শিশু শ্রমিক নিয়োজিত করতে পারবেন না।
৮। দ্বিতীয় পক্ষ প্রতি বছর মেয়াদান্তে ট্রেড লাইসেন্সের নবায়নকৃত কপি দ্বিতীয় পক্ষের নিকট দাখিল করবেন।
৯। দ্বিতীয় পক্ষ দেশের প্রচলিত পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ ও পরিবেশ সংরক্ষণ নীতি ১৯৯৭ এবং কমপ্লায়েন্স বাংলাদেশ. কম এর প্রচলিত নিয়ম মেনে চলিবেন।
১০। দ্বিতীয় পক্ষ আইন বহির্ভূত কোন কর্মকান্ডের সাথে জড়িত হয়ে ব্যবসা পরিচালনা করতে পারবেন না অথবা দ্বিতীয় পক্ষের নিকট ঐ ধরনের কোন কর্মকান্ড পরিলক্ষিত হলে চুক্তি ভংগ সহ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করতে পারবেন।
১১। ঠিকাদার সকল সময় যতদুর সম্ভব কোম্পানীর সাথে সম্পাদিত এবং এই চুক্তিপএের সকল প্রয়োগযোগ্য আইন কানুন সমূহ যা সময়ে সময়ে প্রয়োগ করা হবে তা পালন করবে।
১২। এই চুক্তি মোট ৩ (তিন) বছরের জন্য অর্থ্যাৎ ০১/০১/২০২০ইং তারিখ হইতে ৩১/১২/২০২২ইং তারিখ মেয়াদ পর্যন্ত পূনরায় বলবৎ থাকিবে। উভয় পক্ষের সম্মতিতে এই চুক্তি মেয়াদান্তে পুনরায় নবায়ন করা যেতে পারে।
১৩। ২য় পক্ষ এবিসি এন্ড ব্রাদার্স কে লৌহ জাতীয় রি-রোলিং কারখানায়, ঝুট বা কাপড় জাতীয় বর্জ্য তুলা কারখানায়, প্লাস্টিক জাতীয় বর্জ্য প্লাষ্টিক কারখানায় এবং নষ্ট টিউব লাইট, নষ্ট ধোাঁয়া নির্নয়কারী যন্ত্র, ভাঙ্গা সিজার বা কাটার, তরল জাতীয় বর্জ্য ও নিষ্কাশিত বর্জ্য যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট হস্তান্তর করতে হবে।
চলমান পাতা-৩/২
গোপনীয়তা:
দ্বিতীয় পক্ষ তার নিয়োজিত কর্মীগণ প্রত্যেকে কঠোর গোপনীয়তা অবলম্বন করবেন এবং কোম্পানী সংক্রান্ত কোন তথ্য কাগজ পত্রাদি অন্য কোন ব্যক্তি বা পক্ষের সম্মুখে প্রকাশ করবেন না।
প্রথম পক্ষঃ দ্বিতীয় পক্ষঃ
কর্তৃপক্ষ (নাম ও পদবী) প্রোপাইটর
কমপ্লায়েন্স বাংলাদেশ.কম এবিসি এন্ড ব্রাদার্স
গাজীপুর-১৭০০। গাজীপুর-১৭০৪
স্বাক্ষীগন: `স্বাক্ষর:
১. ১.
২. ২.
Download
আসুন ” Waste Handover Agreement” টি ডাউনলোড করি
আসুন জেনে নেই ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণ কৌশল কি কি । পর্বঃ ৭
আসুন জেনে নেই ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণ কৌশল | পর্বঃ ৭আসুন জেনে নেই ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণ কৌশলকর্মক্ষেত্রে দুর্ঘটনা, স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশগত বিপদের ঝুঁকি প্রতিরোধ করাই মূল লক্ষ্য। ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নিয়ন্ত্রণ কৌশলগুলোর একটি গঠনমূলক কাঠামো রয়েছে, যা “Hierarchy of Controls” নামে...
ঝুঁকি বিশ্লেষণ ও মূল্যায়ন । ঝুঁকির মাত্রা নির্ধারণ করা | পর্বঃ ৬
ঝুঁকি বিশ্লেষণ ও মূল্যায়ন রিস্ক অ্যাসেসমেন্টের গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। এই ব্লগে শিখুন কীভাবে সম্ভাব্যতা ও প্রভাব বিশ্লেষণ করে ঝুঁকির মাত্রা নির্ধারণ করবেন, এবং ঝুঁকি রেটিং মেট্রিক্স ব্যবহার করবেন।
ঝুঁকি চিহ্নিতকরণ: রিস্ক অ্যাসেসমেন্টের প্রথম ধাপ | পর্বঃ ০৫
ঝুঁকি চিহ্নিতকরণ ও হ্যাজার্ড লিস্ট তৈরি কীভাবে একটি কার্যকর রিস্ক অ্যাসেসমেন্টের ভিত্তি গড়ে তোলে তা এই ব্লগে বিস্তারিত ব্যাখ্যা করা হয়েছে। শিখে নিন ধাপে ধাপে ঝুঁকি শনাক্ত করার কৌশল ও বাস্তব উদাহরণ।
রিস্ক ম্যাট্রিক্স দিয়ে কিভাবে ঝুঁকির স্তর বিশ্লেষণ করবেন | পর্বঃ ০৪
কীভাবে রিস্ক ম্যাট্রিক্স ব্যবহার করে ঝুঁকির সম্ভাবনা ও পরিণতি বিশ্লেষণ করা যায়। রিস্ক লেভেল বোঝার সহজ সূত্র, উদাহরণ ও চিত্রসহ ধাপে ধাপে বিশ্লেষণ থাকছে।
স্প্রিংকলার সিস্টেম কী ও কখন এটি বাধ্যতামূলক?
স্প্রিংকলার সিস্টেম কী, কিভাবে কাজ করে, এবং কোন ধরনের ভবনে এটি বাধ্যতামূলক – এই ব্লগে জানুন স্প্রিংকলারের প্রকারভেদ, কার্যকারিতা ও NFPA নির্দেশনা অনুযায়ী বাল্বের রেটিং সম্পর্কে বিস্তারিত।
পর্ব৩ঃ রিস্ক অ্যাসেসমেন্টের ধাপসমূহ
এই ব্লগে জানুন রিস্ক অ্যাসেসমেন্টের ধাপসমূহ ধাপে ধাপে কীভাবে সম্পন্ন করবেন। হ্যাজার্ড শনাক্তকরণ, মূল্যায়ন, নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা, ডকুমেন্টেশন ও পর্যালোচনার সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
Recent Comments