জরুরী স্বাস্থ্য সেবা / দূর্ঘটনায় চিকিৎসা সেবা দেওয়ার জন্য চুক্তিপত্র
১ম পক্ষ
মহাব্যবস্থাপক,
কোম্পানির নাম,
ঠিকানা।
২য় পক্ষ
——-মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল,
গাজীপুর।
২য় পক্ষ , ১ম পক্ষকে তাহার শিল্প প্রতিষ্ঠান কোম্পানির নাম এর সকল কর্মকর্তা, শ্রমিক / কর্মচারীদের জরুরী স্বাস্থ্য সেবা / দূর্ঘটনায় চিকিৎসা সেবা দেওয়ার জন্য প্রস্তাব পেশ করলে ১ম পক্ষ উক্ত প্রস্তাবে রাজি হয় এবং উভয় পক্ষ নিম্ম লিখিত শর্ত সাপেক্ষে একটি চুক্তিতে আবদ্ধ হয়েছে।
চুক্তির শর্তাবলী সমুহ
ক) চুক্তি অনুসারে ২য় পক্ষ, (২৫ নভেম্বর ২০২০ ইং হইতে) তাহাদের সেবা কার্যক্রম চালু করবে ।
খ) ১ম পক্ষ, ২য় পক্ষকে যে কোন মূহুর্তে যে কোন সময়ে ফোন করা মাত্রই জরুরী সেবা দেওয়ার জন্য এ্যাম্বুলেন্স সরবরাহ করবে ।
গ) ১ম পক্ষের কর্তৃপক্ষ কর্তৃক দেওয়া যে কোন ¯িøপ / ডকুমেন্ট / মোবাইল / ফোন পাওয়া মাত্রই ২য় পক্ষকে অপেক্ষা না করে সেবা কার্যক্রম চালিয়ে যেতে হবে ।
ঘ) নির্ধারিত কর্মকর্তার স্বাক্ষরসহ নির্দিস্ট স্লিপ কিংবা ফোন প্রাপ্তি সাপেক্ষে ২য় পক্ষ —- মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ১ম পক্ষ কমপ্লায়েন্স বাংলাদেশ.কম এর সকল কর্মকর্তা, শ্রমিক/কর্মচারীদের চিকিৎসাসেবা প্রদান করার পর তাদের নিকট থেকে কোন প্রকার এম্বুল্যান্স ভাড়া, যাতায়াত ভাড়া, চিকিৎসা ভাতা, ঔষধ খরচ, যে কোন প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা বাবদ খরচ বা সিট ভাড়া সহ যে কোন খরচ গ্রহণ করতে পারবে না।
চলমান পাতা-১/৩
ঙ) নির্ধারিত কর্মকর্তার স্বাক্ষরসহ নির্দিস্ট ¯িøপ কিংবা ফোন প্রাপ্তি সাপেক্ষে ২য় পক্ষ —মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ১ম পক্ষ কমপ্লায়েন্স বাংলাদেশ.কম এর সকল কর্মকর্তা, শ্রমিক / কর্মচারীদের চিকিৎসাসেবা প্রদান করার পর সেবা গ্রহণ কারী সকল কর্মকর্তা, কর্মচারী এবং কর্মিদের পরিচয়, নাম,আইডি নং, সেকশন, নির্ধারিত কর্ম কর্তার স্বাক্ষরসহ নির্দিস্ট ¯িøপ কিংবা ফোনে আলাপ হওয়া করমকর্তার নাম উল্লেখ করা বিল ভাউচার ১ম পক্ষ কমপ্লায়েন্স বাংলাদেশ.কম এর একাউন্টস এ জমা দেয়ার জন্য সংরক্ষন করবে।
চ) সকল কার্যক্রমের যাবতীয় খরচ ১ম পক্ষ কমপ্লায়েন্স বাংলাদেশ.কম বহন করিবে। ২য় পক্ষ —- মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর সকল বিল ভাউচার পরবর্তী দিন অথবা এক মাসের মধ্যে ১ম পক্ষ কমপ্লায়েন্স বাংলাদেশ.কম এর একাউন্টস কর্ত্রিক পরিশোধ করা হবে।
ছ) ১ম পক্ষের দেওয়া নিয়ম কানুন ২য় পক্ষকে মানিয়া চলিতে হইবে। ১ম পক্ষের নিকট কোন বিল ভাউচার বিষয়ে আপত্তি থাকলে তা দুই পক্ষের সম্মতিতে পুনরায় সমন্নয়/পরিবর্তন করা যাবে।
জ) এ্যাম্বুলেন্স ১ম পক্ষের সেবা কার্যক্রমের মধ্যে কোন দূর্ঘটনা / যান্ত্রিক গোলযোগে পতিত হলে ২য় পক্ষকে যাবতীয় দায়দায়িত্ব গ্রহন করতে হবে এবং বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহন করবে ।
ঝ) ১ম পক্ষ কমপ্লায়েন্স বাংলাদেশ.কম এর নির্ধারিত কর্মকর্তার স্বাক্ষরসহ নির্দিষ্ট ¯িøপ কিংবা নির্ধারিত কর্মকর্তার ফোন প্রাপ্তির ক্ষেত্রে নিম্নে উল্লেখিত নাম সমূহ কার্যকরী হবে। পরবর্তীতে উল্লেখিত নাম সমূহ পরিবর্তিত হলে ০৭ দিনের মধ্যে ২য় পক্ষ কে জানাতে হবে,অন্যথায় কোন অভিযোগ গ্রহণযোগ্য হবেনা।
প্রকাশ থাকে যে, উক্ত চুক্তির ক্ষেত্রে ২য় পক্ষ ১ম পক্ষকে সকল সার্ভিস চার্জ এবং চিকিৎসা সেবার বিলের উপর ৩০% হারে চার্জ মওকুফ প্রদান করে বিল গ্রহণ করবে।
এছাড়া কারখানার মেডিক্যাল বিভাগে যে সকল বর্জ্য জমা হবে মেডিক্যাল সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে অন্যান্য দায়িত্ব পালন করার পাশাপাশি উক্ত বর্জ্যসমূহ যথাসময়ে নিজ দায়িত্তে অপসারণ করবে।
ঞ) চুক্তির মেয়াদকাল ০৩ বৎসর (নবায়ন যোগ্য) এবং উভয় পক্ষ ১ মাসের নোটিশে চুক্তি বাতিল করতে পারবে।
ট) ২য় পক্ষের প্রতিষ্ঠানের সহিত যোগাযোগ করার জন্য ১ম পক্ষের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির মোবাইল সব সময় সাথে থাকতে হবে ।
ঠ) চুক্তির শর্তগুলির মধ্যে যে কোন একটির অনিয়ম বা ভঙ্গ হইলে চুক্তি বাতিল বলিয়া গন্য হবে
ড) পরিবেশ পরিস্থিতির কারনে চুক্তি পরবর্তী সময়ে অর্থনৈতিক এবং কার্য শর্তাবলী উভয় পক্ষের মধ্যে আলোচনা সাপেক্ষে পরিবর্তনযোগ্য ।
চলমান পাতা-২/৩
ঢ) ২য় পক্ষ বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬, ২০১৫ অনুযায়ী তাহাদের কার্যত্রæম পরিচালিত হবে এবং সরকার কর্তৃক সর্বশেষ জারীকৃত সকল প্রকার সুযোগ সুবিধা প্রদান করবে এবং তাহার (২য় পক্ষ) কোন কর্মকর্তা/ কর্মচারী দ্বারা ১ম পক্ষের কোন শ্রমিক / কর্মচারী কিংবা কর্মকর্তা কোন প্রকার বৈষম্য বা হয়রানির শিকার হবে না । ২য় পক্ষ তাহার প্রতিষ্টানে কোন প্রকার শিশু শ্রমিক নিয়োগ দান করবে না।
কমপ্লায়েন্স বাংলাদেশ.কম এর নির্ধারিত কর্মকর্তাদের নাম ও ফোন নম্বর সমুহঃ
ক)
খ)
কর্তৃপক্ষ কর্তৃপক্ষ
কমপ্লায়েন্স বাংলাদেশ.কম —- মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
স্বাক্ষীগনের নাম ঃ স্বাক্ষর ঃ
১. ১.
২. ২.
পাতা-৩/৩
Download
আসুন ” Hospital Agreement” টি ডাউনলোড করি
জরুরী স্বাস্থ্য সেবা / দূর্ঘটনায় চিকিৎসা সেবা দেওয়ার জন্য চুক্তিপত্র
১ম পক্ষ
মহাব্যবস্থাপক,
কোম্পানির নাম,
ঠিকানা।
২য় পক্ষ
——-মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল,
গাজীপুর।
২য় পক্ষ , ১ম পক্ষকে তাহার শিল্প প্রতিষ্ঠান কোম্পানির নাম এর সকল কর্মকর্তা, শ্রমিক / কর্মচারীদের জরুরী স্বাস্থ্য সেবা / দূর্ঘটনায় চিকিৎসা সেবা দেওয়ার জন্য প্রস্তাব পেশ করলে ১ম পক্ষ উক্ত প্রস্তাবে রাজি হয় এবং উভয় পক্ষ নিম্ম লিখিত শর্ত সাপেক্ষে একটি চুক্তিতে আবদ্ধ হয়েছে।
চুক্তির শর্তাবলী সমুহ
ক) চুক্তি অনুসারে ২য় পক্ষ, (২৫ নভেম্বর ২০২০ ইং হইতে) তাহাদের সেবা কার্যক্রম চালু করবে ।
খ) ১ম পক্ষ, ২য় পক্ষকে যে কোন মূহুর্তে যে কোন সময়ে ফোন করা মাত্রই জরুরী সেবা দেওয়ার জন্য এ্যাম্বুলেন্স সরবরাহ করবে ।
গ) ১ম পক্ষের কর্তৃপক্ষ কর্তৃক দেওয়া যে কোন ¯িøপ / ডকুমেন্ট / মোবাইল / ফোন পাওয়া মাত্রই ২য় পক্ষকে অপেক্ষা না করে সেবা কার্যক্রম চালিয়ে যেতে হবে ।
ঘ) নির্ধারিত কর্মকর্তার স্বাক্ষরসহ নির্দিস্ট স্লিপ কিংবা ফোন প্রাপ্তি সাপেক্ষে ২য় পক্ষ —- মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ১ম পক্ষ কমপ্লায়েন্স বাংলাদেশ.কম এর সকল কর্মকর্তা, শ্রমিক/কর্মচারীদের চিকিৎসাসেবা প্রদান করার পর তাদের নিকট থেকে কোন প্রকার এম্বুল্যান্স ভাড়া, যাতায়াত ভাড়া, চিকিৎসা ভাতা, ঔষধ খরচ, যে কোন প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা বাবদ খরচ বা সিট ভাড়া সহ যে কোন খরচ গ্রহণ করতে পারবে না।
চলমান পাতা-১/৩
Download
আসুন ” Waste Handover Agreement” টি ডাউনলোড করি
আসুন জেনে নেই ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণ কৌশল কি কি । পর্বঃ ৭
আসুন জেনে নেই ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণ কৌশল | পর্বঃ ৭আসুন জেনে নেই ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণ কৌশলকর্মক্ষেত্রে দুর্ঘটনা, স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশগত বিপদের ঝুঁকি প্রতিরোধ করাই মূল লক্ষ্য। ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নিয়ন্ত্রণ কৌশলগুলোর একটি গঠনমূলক কাঠামো রয়েছে, যা “Hierarchy of Controls” নামে...
ঝুঁকি বিশ্লেষণ ও মূল্যায়ন । ঝুঁকির মাত্রা নির্ধারণ করা | পর্বঃ ৬
ঝুঁকি বিশ্লেষণ ও মূল্যায়ন রিস্ক অ্যাসেসমেন্টের গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। এই ব্লগে শিখুন কীভাবে সম্ভাব্যতা ও প্রভাব বিশ্লেষণ করে ঝুঁকির মাত্রা নির্ধারণ করবেন, এবং ঝুঁকি রেটিং মেট্রিক্স ব্যবহার করবেন।
ঝুঁকি চিহ্নিতকরণ: রিস্ক অ্যাসেসমেন্টের প্রথম ধাপ | পর্বঃ ০৫
ঝুঁকি চিহ্নিতকরণ ও হ্যাজার্ড লিস্ট তৈরি কীভাবে একটি কার্যকর রিস্ক অ্যাসেসমেন্টের ভিত্তি গড়ে তোলে তা এই ব্লগে বিস্তারিত ব্যাখ্যা করা হয়েছে। শিখে নিন ধাপে ধাপে ঝুঁকি শনাক্ত করার কৌশল ও বাস্তব উদাহরণ।
রিস্ক ম্যাট্রিক্স দিয়ে কিভাবে ঝুঁকির স্তর বিশ্লেষণ করবেন | পর্বঃ ০৪
কীভাবে রিস্ক ম্যাট্রিক্স ব্যবহার করে ঝুঁকির সম্ভাবনা ও পরিণতি বিশ্লেষণ করা যায়। রিস্ক লেভেল বোঝার সহজ সূত্র, উদাহরণ ও চিত্রসহ ধাপে ধাপে বিশ্লেষণ থাকছে।
স্প্রিংকলার সিস্টেম কী ও কখন এটি বাধ্যতামূলক?
স্প্রিংকলার সিস্টেম কী, কিভাবে কাজ করে, এবং কোন ধরনের ভবনে এটি বাধ্যতামূলক – এই ব্লগে জানুন স্প্রিংকলারের প্রকারভেদ, কার্যকারিতা ও NFPA নির্দেশনা অনুযায়ী বাল্বের রেটিং সম্পর্কে বিস্তারিত।
পর্ব৩ঃ রিস্ক অ্যাসেসমেন্টের ধাপসমূহ
এই ব্লগে জানুন রিস্ক অ্যাসেসমেন্টের ধাপসমূহ ধাপে ধাপে কীভাবে সম্পন্ন করবেন। হ্যাজার্ড শনাক্তকরণ, মূল্যায়ন, নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা, ডকুমেন্টেশন ও পর্যালোচনার সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
Recent Comments